Monday, December 30, 2013

হাতের কনুইর রুক্ষভাব কমাতে এবং কালো দাগ দূর করতে(Removing Dark Spot)

হাতের কনুইর রুক্ষভাব কমাতে এবং কালো দাগ দূর করতেঃ
---------------------------------------------------------

*পাকা কলা, তেতুল একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান। শুকিয়ে যাওয়ার পর ধুয়ে ফেলুন।

* চিনি ও পাতিলেবুর রসের সঙ্গে চালের গুড়ো মিশিয়ে কনুইয়ে ঘষে ঘষে লাগান। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।



*মসুর ডাল ভিজিয়ে বাটুন। মসুর ডাল বাটা, হলুদ বাটা, টমেটোর রস, সূর্যমুখীর তেল একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।

*কলা ও চিনি একসাথে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগিয়ে শুকানোর পরে ধুয়ে ফেলুন।
Floating Facebook Widget

নিমপাতা দিয়ে রুপচর্চা !(Beauty Tips)

নিমপাতা এমন একটি উপাদান যাকে স্বাস্থ্য এবং রুপচর্চায় খুব সহজেই ব্যাবহার করা যায়। নিমপাতাকে শহুরে লোকেরা অনেকটা উপেক্ষা করলেও এটি ৪ হাজার বছরের বেশী সময় ধরে আয়ুবের্দ-এ ব্যবহার হয়ে আসছে।

 
পানি বিশুদ্ধকরণ
দুই লিটার পানির মধ্যে ৫০টি নিমপাতা সিদ্ধ করতে হবে। পাতাগুলো নরম ও বিবর্ণ না হওয়া পর্যন্ত পানি ফুটাতে হবে। পানি সবুজ রং ধারণ করলে নামিয়ে বোতলে ঢেলে রাখতে হবে। প্রতিদিন গোছলের পানিতে ১০০মিলি পরিমাণের নিমপাতার পানি মিশিয়ে গোছল করলে চামড়ার ইনফেকশন দূর হবে। এছাড়া ব্রণ এবং হোয়াইট হেডস দূর হবে। 
স্কিন টোনার
নিমপাতা স্কিন টোনার হিসেবেও ব্যাবহার করা যায়। প্রতিরাতে তুলার নরম বল নিমপাতা সেদ্ধ পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এতে ব্রণ, ক্ষত চিহ্ন, মুখের কালো দাগ দূর হবে। একইভাবে চুলে ব্যাবহার করলে খুশকি এবং অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধ হবে।
ফেসপ্যাক
১০টি নিমপাতা ও একটি ছোট কমলা খোসা ছাড়িয়ে অল্প পরিমাণ পানিতে সিদ্ধ করতে হবে। উপকরণগুলো মসৃণ করে পেস্ট তৈরি করতে হবে। অল্প পরিমাণ মধু ও দুধ পেস্টে মেশাতে হবে। ফেসপ্যাকটি সপ্তাহে তিনবার ব্যাবহার করা যাবে। এটি ত্বকের ব্রুণ, কালো দাগ, চেহারায় ক্ষতের গর্ত দূর করবে। মধু এবং নিম উন্নতমানের ময়শ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে।
কন্ডিশনার
নিমপাতা সিদ্ধ পানি ও মধুর একটি পেস্ট তৈরি করে চুলে লাগান। এটি একটি ভালো কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। এছাড়া খুশকি দূর করতেও কাজে লাগে।
চিকিৎসা
শরীরে ব্যাথা, কেঁটে গেলে, পুড়ে গেলে, কান ব্যাথা, মচকানো, মাথা ব্যাথা, জ্বর কমাতে নিমপাতা ব্যাবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।
নিমের শিকড়
নিমগাছের বাকল ও শিকড় ঔষধি গুণসম্পন্ন। চুলের উকুন ও খুশকি দূর করতে এসব ব্যাবহার করা যায়। নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারে। চামড়ার ইনফেকশন রোধে এছাড়া ব্রুণ, চুলকানি ও এলার্জি রোধে নিমপাতা কার্যকর।
নিমের প্রসাধনি
নিমের তেল, সাবান, ট্যালকম পাউডার, শ্যাম্পু, লোশন, ক্রীম, টুথপেস্ট, পাতার ক্যাপসুল বেশ প্রচলিত পণ্য। নিমের এসব পণ্য ত্বককে মসৃণ করে ও ইনফেকশনের হাত থেকে দূরে রাখে।

Sunday, December 29, 2013

সুন্দর চুলের টিপস্‌(Hair Tips)

www.nokshactgbd.com
সুন্দর চুলের জন্য সঠিক যত্নের পাশাপাশি প্রয়োজন সঠিক খাদ্য তালিকা। শাক-সবজি ও পানি বেশি করে খেলে চুলের সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত হয়। আর চুল সুন্দর রাখতে হলে মনের দুশ্চিন্তাও ঝেড়ে ফেলতে হবে। এর সাথে নিচের কিছু টিপস্‌ আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
• তৈলাক্ত চুল হলে ঘন কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন না। হেয়ার রিনস্‌ ব্যবহার করুন।
• শ্যাম্পু করার পর পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন। চায়ের লিকারও ব্যবহার করতে পারেন।
• শুষ্ক চুলে ভিনিগার, মধু, ডিমের মিশ্রণ স্ক্যাল্পে মাসাজ করলে চুলে ভলিউম আসবে।
• চুল শুষ্ক হলে রোদে বের হওয়ার আগে লেবুর রস স্ক্যাল্পে মাসাজ লাগাবেন না।
• দিনের বেলা অতিরিক্ত ঘুমাবেন না, এটি চুল পরার একটি অন্যতম কারণ।
• সবুজ ধনে পাতার রস নিয়মিত চুলে লাগালে, চুল পরা বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজায়।
• চুল ঠিক রাখতে নিয়মিত (২-৩ দিন পর পর) নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল লাগান। তেল লাগিয়ে সারা রাত রেখে পরদিন শ্যাম্পু করে ফেলুন।

উকুন এর সমস্যা থেকে মুক্তি(How to prevent from louse's Problems)

চুলের ও মাথার ত্বকের সবচাইতে বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা হচ্ছে উকুনের সমস্যা। উকুন যাদের মাথায় বাসা বেঁধেছে কেবল সে-ই জানে এর যন্ত্রণা কতোখানি। উকুনের সমস্যা একবার শুরু হলে মাথা থেকে দূর করা ভীষণ কষ্টকর হয়ে যায়। নানান ধরনের ক্যেমিকেল ব্যবহার করে উকুন দূর করতে পারলেও চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ্ম। এমনকি চুল পড়া শুরু করে ভয়াবহ ভাবে। কিন্তু যদি ঘরোয়া ভাবেই উকুনের বংশকে নির্বংশ করা যায় তবে? এতে করে চুলের স্বাস্থ্যও ঠিক থাকবে। সাথে উকুনের সমস্যাও দূর হবে। আসুন তবে দেখে নিন কিভাবে উকুনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন তার কিছু কার্যকরী উপায়।
জলপাই তেলের(অলিভ অয়েল) মাধ্যমে
উকুনের সমস্যা একরাতে শেষ হবার নয়। আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। অলিভ অয়েল উকুন তাড়াতে বেশ কার্যকরী। অলিভ অয়েলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান মাথার ত্বককে উকুনের হাত থেকে রক্ষা করে। এইজন্য আপনাকে সারারাত চুলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে রাখতে হবে। একটি কাপড় দিয়ে চুল মুড়িয়ে রাখুন। এতে মাথার ত্বকে একটি ভাপ সৃষ্টি হবে। সকালে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে অনেকাংশে উকুন চলে যাবে।
হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনারের ব্যবহার
উকুন মাথায় গরম ভাপ সহ্য করতে পারে না। আপনি হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকোলে চুল গোড়া থেকে গরম হবে। এতে করে চুলে উকুন থাকতে পারবে না। তখন অনায়েসে চুল আঁচড়ে উকুন দূর করতে পারবেন। হেয়ার স্ট্রেইটনারও চুল গরম করতে বেশ কার্যকরী। কিন্তু মনে রাখবেন হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনার বেশি ব্যবহার করবেন না। এবং করলেও প্রথমে চুলের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে তবে করবেন।
হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন
আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি চুলকে উকুন মুক্ত রাখতে বেশ কার্যকরী একটি জিনিষ। চুলের গোড়ায় ভালো মতো হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি মাখিয়ে রাখুন ৩০ মিনিটের মতো। এরপর ভালো করে শ্যাম্পু করে ফেলুন। উকুন দূর হবে দ্রুত।
উকুন মারতে মেয়োনেজ
মেয়োনেজে অ্যান্টিফাঙ্গাল এলিমেন্ট থাকে যা মাথার ত্বকে পৌঁছে উকুন মরতে সহায়তা করে। পুরো চুলে ভালো করে মেয়োনেজ মেখে ঘুমোতে যান। মাথায় সাওয়ার ক্যাপ পড়তে ভুলবেন না। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে ফেলুন। চুলের উকুন সমস্যা দূর করতে পারবেন।
উকুনের ডিম দূর করবে ভিনেগার
উকুন মেরে ফেলা সহজ হলেও উকুনের ডিম চুলে রয়ে যায় যা পরবর্তীতে আবার উকুন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। তাই এই উকুনের ডিম দূর করতে আপনার রান্না ঘরের ভিনেগারকে কাজে লাগান। এক্সপার্টরা বলেন ভিনেগারের অ্যাসিটিক অ্যাসিড চুলের সাথে উকুনের ডিমের লেগে থাকার আঠা নষ্ট করে দেয়। এতে ডিমগুলো চুল থেকে ঝরে পড়ে। সারারাত ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন চুলে। সকালে শ্যাম্পু করুন চুল আঁচড়িয়ে। চুলে উকুনের ডিম দেখতে পাবেন না।

Saturday, December 28, 2013

গরমে চাই ফ্রুট ফেসিয়াল(Facial)

বর্তমান আবহাওয়ায় আমাদের সকলেরই ত্বকের বেহাল অবস্থা। ত্বকের এই দুর্দশা রক্ষা করতে চাই ফ্রুট ফেসিয়াল। আজকাল আমরা সকলেই নানান ধরনের ফেসিয়াল করে থাকি। তবে সকল ধরণের ত্বকের জন্য ফ্রুট ফেসিয়াল অত্যন্ত উপযোগী।
গরমের এই মৌসুম হচ্ছে ফলের মৌসুম। মৌসুমী এ সকল ফল দিয়েই আপনি ঘরে বসে করতে পারেন ফ্রুট ফেসিয়াল।
যা যা লাগবে
১। ক্লিনজিং মিল্ক
২। ম্যাসাজ ক্রিম
৩। ফেস ওয়াশ
৪। স্ক্রাব ফেস ওয়াশ
৫। পেষ্ট করা ফল (কলা, তরমুজ, পাকা আম -ইত্যাদি)
৬। কুসুম গরম পানি
যেভাবে করবেন ——-

প্রথমে মুখে অল্প করে ক্লিজিং মিল্ক নিয়ে ম্যাসাজ করুন। এরপর ফেস ওয়াস দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করে মুখ ধুয়ে নিন। এবার মুখে স্ক্রাব দিয়ে ম্যাসাজ করুন। কুসুম গরম পানিতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে ঐ তোয়ালে দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এবার পেষ্ট করে রাখা ফলের প্যাকটি সম্পূর্ণ ত্বকে প্যাক হিসেবে মাখুন। প্যাকটি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এখন পুনরায় আবার ভিজা তোয়ালে দিয়ে মুখ পরিষ্কার
করে নিন।এবার কোনো লোশান বা ক্রিম মেখে ফেসিয়াল সমাপ্ত করুন।ঘরে বসে খুব সহজেই এভাবে আপনি আপনার ত্বকে ফ্রুট ফেসিয়াল করতে পারেন। যা আপনার ত্বককে এই গরমে রাখবে সুন্দর ও
 প্রাণবন্ত।
 
www.nokshactgbd.com

পেঁপের হালুয়া


www.nokshactgbd.com
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন।
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf
যা লাগবে : পেঁপে বাটা ৪ কাপ (দুধ দিয়ে সেদ্ধ করা), চিনি ২ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি আধা কাপ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, এলাচ ৩টা, দারুচিনি ৩ টুকরা, কাঠবাদাম কুচি ২ টেবিল চামচ, পেস্তা কুচি ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, চেড়ি কুচি ২-৩টা, গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ, সবুজ ফুড কালার ৫-৬টা।
যেভাবে করবেন : কড়াইতে ঘি গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি দিন। এবার পেঁপে বাটা দিয়ে ভুনে নিন। চিনি দিন। গুঁড়া দুধ ও মাওয়া দিয়ে নেড়ে বাদাম কুচি, কিশমিশ ও ফুড কালার দিয়ে নেড়ে গোলাপ জল দিন। হালুয়া কড়াইর গা ছেড়ে এলে একটা ডিশে ঢেলে নিন। অতঃপর ঠাণ্ডা হলে গোল গোল করে চেরি ও বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে নিন। - See more at: http://www.jugantor.com/out-of-home/2013/06/18/6212#sthash.0Cm82lyY.dpuf

চোখের যত্নে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস

www.nokshactgbd.com
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের ব্যায়াম করুন। মাঝে মাঝে গোলাপ পানিতে চোখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। যারা বেশি মানসিক পরিশ্রম করেন, অনিয়মের মধ্য দিয়ে দিন কাটান, অনিদ্রা কিংবা রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন তারাই চোখের নিচে কালি বা চোখের চারধারে বলিরেখা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন। এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পেতে -
- আলু কিংবা শসার টুকরো চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন। ক্লান্তি কাটবে। চোখের তলায় কালি থাকলে দূর হবে।
- বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে আন্ডার আই ক্রিম ব্যবহার করুন।
- যখন তখন চোখে হাত দিবেন না ও অযথা চোখ ঘষবেন না। ময়লা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘষাঘষিতে চোখের নরম ত্বকে বলিরেখা পড়ে।

- মুলতানি মাটি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দইয়ের সাথে মিশিয়ে চোখের নিচে লাগালে উপকার পাবেন।
- তুলসি পাতাবাটা ও চন্দনবাটা গোলাপ পানি দিয়ে মিশিয়ে চোখে লাগান।
- ঠান্ডা টি-ব্যাগ চোখের পক্ষে আরামদায়ক।
- ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। গাজর, বিট, পেঁপে, ইত্যাদি পুষ্টিকর শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
- আধাঘন্টা নিয়মিত স্কিপিং, জগিং, সাঁতার, হাঁটা, দৌড়ানো যেকোন ধরনের ব্যায়াম করা খুবই ভালো।
- সাজগোজের সময় ভালো ব্র্যান্ডের মেকআপ ব্যবহার করা উচিত।

Saturday, December 21, 2013

Studded Cap-Toe Heels!




হেয়ার স্টাইল (Hair Style)

Add caption

এক গেঁয়ে চুল বাঁধতে বাঁধতে যারা Bore গেছেন তাদের জন্যে

বোতলের গাছের টপ


যেভাবে করবেন
~~~~~~~~~~~~
উপকরন- ১। ১টি যে কোন সাইজের বোতল ।
২।সিডি
৩।কাচি
৪। আঠা 
Add caption

পদ্ধতি- বোতল টিকে ছবির মত করে কেটে নিন। বোতলের মুখ সহ অংশটিকে সিডির সাথে আটকে দিন। অপর অংশটি যেমন আছে তেমনি থাকবে । এবার বোতলের ২ অংশটিকে আপনার ইচ্ছেমত রং দিয়ে রাঙিয়ে নিন । ব্যাস হয়ে গেল আপনার Extraordinary গাছেরটপ । এবার মাটি ভরে আপনার পছন্দমতো গাছের চারা লাগান । এই থেকে আপনি দুটি ভাল কাজ করবেন এক আপনি বোতল কে মাটির শত্রু হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচাবেন ,যেহেতু বোতল( প্লাস্টিক) সহজে মাটির সাথে মিশেনা । এটি মাটিকে দুষণ করে । আর নতুন একটি গাছ লাগিয়ে মানুষ বাঁচার অন্যতম উপাদান অক্সিজেন উৎপন্ন করবেন ।
তাই নয় কি ? কি ভুল বললাম ?
" আসুন আমরা প্রতিদিন ১ টি করে, না পারলে সপ্তাহে ১ টি করে গাছ লাগাই , আমাদের প্রকৃতিকে সজীব রাখি , এই পৃথিবী আমাদের , একে সুন্দর করার দায়িত্ব আমাদের "
~~~ ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না ~~~~

লাভ ল্যাম্প ক্যান (Love Lamp Cane)


বেডরুম ডেকোরেশন প্রজাপতি দিয়ে


আর্টিফিশিয়াল ফুল (How to make a Flower)

www.nokshactgbd.com
নতুন কিছু শিখতে চাইলে পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন । নতুন নতুন কিছু শিক্ষণীয় বিষয় নিয়ে #নতুনকিছু পর্বটি থাকবে নকশাতে। আর আপনি যদি কোন চমৎকার হস্তশিল্পে পারদর্শী হয়ে থাকেন। তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আপনার হস্তশিল্প টি আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে পাঠিয়ে দিন আমাদের Noksha Wedding Collection এর মেসেজ বক্সে । আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে আমাদের পেইজে
কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না ...আপনাদের মতামত আমাদের কে উৎসাহ যোগায় ।
~Little Request~Please invite your Friends into our page.and blog and share with them these useful learning things...We need all of your support...Thank you.....
এবার প্রস্তুত প্রণালী জেনে নেয়া যাক


যা যা লাগবেঃ
১. রিবন (ফিতা পছন্দানুযায়ী )
২. সুঁই ও সুতা
যেভাবে করতে হবেঃ
১. লাল রঙের ও নীল রঙের ফিতাটিকে ২ নং ও ৬ নং ছবির মত কেটে নিন ।
২. ১ নং ছবির মত করে লাল ফিতার অংশটিকে সেলাই করুন । এভাবে আপনি ফুলের যতটি পাপড়ি করবেন সবগুলোকে একসাথে করে সেলাই করে নিন। সেলাই করার পর ফুলটি ৪ নং ছবির মত দেখতে হবে । এভাবে আরও একটি ছোট সাইজের ফুল বানিয়ে নিন।
৩. এবার নীল রিবন গুলোকে ৭ নং ছবির মত করে গাম দিয়ে একটির প্রান্তর সাথে আরেকটি প্রান্ত লাগিয়ে দিন ।
৪.এবার বড় ফুলটির উপর নীল রিবন গুলো ছবির মত করে সাজিয়ে গাম দিয়ে আটকে দিন। এর উপর তৈরি করে রাখা ছোট ফুলটি লাগিয়ে দিন । ফুলের মাঝখানে নিজের ইচ্ছামত কোন পুতি অথবা পাথর লাগিয়ে দিন ।
৫.এবার সব শেষে নীল রিবন কে চিকন করে কেটে ১১ নং ছবির মত করে লাগিয়ে দিন ।
ব্যাস হয়ে গেলো আপনার Charming Artificial Flower. আপনি এটিকে
Decoration এর কাজে ও লাগাতে পারেন । নতুবা ornaments হিসেবে ও কাজে লাগাতে পারেন।
~~~সবাইকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ~~~~

Friday, December 20, 2013

মাছের আঁশ দিয়ে তৈরি করা গোলাপ ফুল

মাছের আঁশ দিয়ে এমন সুন্দর একটি শিল্প কর্ম করা যায় তা ভাবাই যায়না । আমারা সাধারনত মাছ কাঁটার পর মাছের আঁশ গুলো ফেলে দেই । এই শিল্প কর্ম টি দেখার পর হস্তশিল্প প্রিয় শিল্পীরা আজকের পর থেকে মাছের আঁশ গুলো ও যত্ন করে রাখবেন ।
I must say this Is a super brilliant Creative Ideas....
~~~~এবার আসুন কিভাবে করতে হবে যেনে নিই~~~~
Ful bananor jnno lagbe
1.Macher ash,
2.M-seal r kolom er khali refil..
Fuldani Bananor Jonno lagbe
1.Modhur kahli botol(According to your choice)
#Process
1)M seal valo vabe mix kre gol kore nite hobe.
2)erpor macher ash bosia golap banate hbe
3)ful banano hoe gele refil m seal er pichon dik dia dhukia fuler data bana te hobe,er por issa moto color korte hobe
4)fuldani bananor jnno ami dabur honey er bottle use korechi,jate ami rainbow shadw dia color korechi
5 bottler mukhe tissue paper pechia tate macher ash gum dia laia color korte hobe

আপনার হস্তশিল্প টি আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে পাঠিয়ে দিন আমাদের Noksha Wedding Collection এর মেসেজ বক্সে । আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে আমাদের Noksha পেইজে ।
কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না ...আপনাদের মতামত আমাদের কে উৎসাহ যোগায় ।
~Little Request~Please invite your Friends into our page and blog..and share with them these useful learning things...We need all of your support...Thank you.....

ডিমের খোসার কারু কাজ করা ফটো ফ্রেম

যা যা লাগবে -
১। কার্ড বোর্ড
২।কাঁচি
৩। আঠা
৪। ডিম এর খোসা
৫। জল রঙ অথবা সাইন পেন

যেভাবে করতে হবে -
১।কার্ড বোর্ড টি কে D নং ছবিতে অংশগুলোর মত করে কেটে নিন ।
২। ফ্রেম এর পিছনের হ্যান্ডল C নং ছবির মত বানিয়ে নিন ।হ্যান্ডল টি ২ নং ফ্রেম এর পিছনে আঠা দিয়ে এঁটে দিন ।
৩। ২ নং ফ্রেম এর উপর কাটা ফ্রেম এর অংশগুলো লাগিয়ে নিন ।
৪। এবার মনের ইচ্ছেমত কালার করে নিন ।
৫। ডিম এর খোসা গুলোকে কালার করে নিন ।রং শুকিয়ে গেলে ডিমের খোসা টিকে ভেঙে টুকরো করে নিন ।
৬। ২ নং ফ্রেম এ ডিমের খোসার টুকরো গুলোকে j নং ছবির মত করে লাগিয়ে নিন । সব টুকরো লাগানো শেষ হয়ে গেলে ২-৩ ঘণ্টা শুকোতে দিন ।
৭। শুকানোর পর এবার ফ্রেম এ আপনার অথবা আপনার প্রিয় মানুষের ছবি লাগিয়ে উপহার দিতে পারেন , নতুবা ঘরে সাজিয়ে ঘরের সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারেন । 

আপনার হস্তশিল্প টি আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে পাঠিয়ে দিন আমাদের Noksha  এর মেসেজ বক্সে । আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে আমাদের পেইজে ।
কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না ...আপনাদের মতামত আমাদের কে উৎসাহ যোগায় ।


কমলার খোসার গোলাপ এর একটি ছোট্ট অবয়ব


আজকের পর্ব কমলার খোসার গোলাপ এর একটি ছোট্ট অবয়ব ।এখানে গ্লাস ব্যাবহার করা হয়েছে , আপনারা ইচ্ছে করলে প্লাস্টিকের বোতল ও ব্যাবহার করতে পারেন।

চকোলেটের ৭টি স্বাস্থ্য উপকারিতা




চকোলেটের ৭টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

১) হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য : ডার্ক চকোলেট হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। 
কোকোর মধ্যে অবস্থিত ফ্ল্যাভেনলস শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড প্রস্তুত করে। 
এই নাইট্রিক অক্সাইড রক্ত বাহক (শিরা, ধমনী) গুলির মধ্যে দিয়ে রক্ত চলাচলকে মসৃণ করে। 
পরিমিত পরিমাণে ডার্ক চকোলেট কমিয়ে দিতে পারে উচ্চ রক্তচাপ। শরীরে কমিয়ে দেয় এলডিএল-এর পরিমাণ। 
ফলে হার্টের অসুখের সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।



২) রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে : ডঃ ফিট্জগেরাল্ড লিখেছেন যে, কোকোর রক্তজমাট বিরোধী ও রক্ত তরলীকরণ 
বৈশিষ্ট্য আছে যা অ্যাসপিরিন এর অনুরূপ পদ্ধতিতে কাজ করে রক্ত প্রবাহ ও প্রচলন বৃদ্ধি করতে সাহায্যে করে


৩) মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে :ডার্ক চকোলেটের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা মস্তিষ্কের মধ্যে রক্ত চলাচল মসৃণ 
করে। মতে মস্তিষ্কের চিন্তন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ নিউরোলজির সাম্প্রতিক গবেষণায় 
প্রকাশিত হট চকোলেট বয়স্ক মানুষদের মস্তিষ্ক সুস্থ রেখে স্মৃতি শক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।


৪) মনমেজাজ ভাল রাখতে সাহায্য : মাঝে মাঝেই কি আপনার মেজাজ পরিবর্তিত হয়। 
চকোলেটের মধ্যে থাকে ফিনাইল ইথাইল অ্যামিন। কেউ প্রেমে পড়লে মস্তিষ্ক ঠিক এই রাসয়ানিক পদার্থ
 ক্ষরণ করে। চকোলেটের মধ্যে যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে তা স্বাচ্ছন্দ্য তৈরি করে। 
অ্যানানডামাইট নামের নিউরোট্রান্সমিটার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফিনাইলইথাইলঅ্যামিন বাড়িয়ে দেয়
 এন্ডোরফিন লেভেল। যা মনকে খুশি করে তোলে।


৫) ডায়াবেটিসের সঙ্গে যুদ্ধ করে শরীরকে প্রস্তুত রাখে: একটি গবেষণা অনু্যায়ী ডার্ক চকলেট শর্করা 
জাতীয় খাদ্য বিপাকে সাহায্য করে। ডার্ক চকোলেটে অবস্থিত ফ্ল্যাভেনলস অক্সিজেন ফ্রি বস্তু গুলিকে নিস্তেজ করে। 
ফলে অকারণ অক্সিডেশন হয়ে কোষ মারা যায় না। 
 
৬) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে:সাধারণ অবস্থায় আমরা মনে করি চকোলেট খেলে ওজন বাড়ে। 
কিন্তু বিএমআই লেভেল নিয়ন্ত্রণে ডার্ক চকোলেটের জুড়ি মেলা ভার। চকোলেট বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়।
 ফলে ক্যালরি ইনটেকে সাম্য বজায় থাকে। চকোলেট খেলে পেট ভরা থাকে। তাই বারবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। 
তাই সব মিলিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৭) স্কিন রক্ষা করে :ডার্ক চকলেট আসলে ত্বকের জন্য অনেক ভাল। ডার্ক চকলেট এ ফ্ল্যাভোনয়েড নামক 
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা সূর্য থেকে নির্গত UV রশ্মির ক্ষতি থেকে ত্বককে কিছুটা সুরক্ষা প্রদান করেন।

তবে এর পরেও এত কিছু ভাল পেতে গেলে চকোলেট খাওয়াতেও কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। 
বাজারে চলতি মিল্ক চকোলেট গুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে, তাই আপনার চকোলেটীয় প্রেম ডার্ক 
চকোলেটের উপর থাকলে সব দিক থেকেই লাভবান হওয়া যাবে।