Friday, December 20, 2013

মাছের আঁশ দিয়ে তৈরি করা গোলাপ ফুল

মাছের আঁশ দিয়ে এমন সুন্দর একটি শিল্প কর্ম করা যায় তা ভাবাই যায়না । আমারা সাধারনত মাছ কাঁটার পর মাছের আঁশ গুলো ফেলে দেই । এই শিল্প কর্ম টি দেখার পর হস্তশিল্প প্রিয় শিল্পীরা আজকের পর থেকে মাছের আঁশ গুলো ও যত্ন করে রাখবেন ।
I must say this Is a super brilliant Creative Ideas....
~~~~এবার আসুন কিভাবে করতে হবে যেনে নিই~~~~
Ful bananor jnno lagbe
1.Macher ash,
2.M-seal r kolom er khali refil..
Fuldani Bananor Jonno lagbe
1.Modhur kahli botol(According to your choice)
#Process
1)M seal valo vabe mix kre gol kore nite hobe.
2)erpor macher ash bosia golap banate hbe
3)ful banano hoe gele refil m seal er pichon dik dia dhukia fuler data bana te hobe,er por issa moto color korte hobe
4)fuldani bananor jnno ami dabur honey er bottle use korechi,jate ami rainbow shadw dia color korechi
5 bottler mukhe tissue paper pechia tate macher ash gum dia laia color korte hobe

আপনার হস্তশিল্প টি আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে পাঠিয়ে দিন আমাদের Noksha Wedding Collection এর মেসেজ বক্সে । আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে আমাদের Noksha পেইজে ।
কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না ...আপনাদের মতামত আমাদের কে উৎসাহ যোগায় ।
~Little Request~Please invite your Friends into our page and blog..and share with them these useful learning things...We need all of your support...Thank you.....

ডিমের খোসার কারু কাজ করা ফটো ফ্রেম

যা যা লাগবে -
১। কার্ড বোর্ড
২।কাঁচি
৩। আঠা
৪। ডিম এর খোসা
৫। জল রঙ অথবা সাইন পেন

যেভাবে করতে হবে -
১।কার্ড বোর্ড টি কে D নং ছবিতে অংশগুলোর মত করে কেটে নিন ।
২। ফ্রেম এর পিছনের হ্যান্ডল C নং ছবির মত বানিয়ে নিন ।হ্যান্ডল টি ২ নং ফ্রেম এর পিছনে আঠা দিয়ে এঁটে দিন ।
৩। ২ নং ফ্রেম এর উপর কাটা ফ্রেম এর অংশগুলো লাগিয়ে নিন ।
৪। এবার মনের ইচ্ছেমত কালার করে নিন ।
৫। ডিম এর খোসা গুলোকে কালার করে নিন ।রং শুকিয়ে গেলে ডিমের খোসা টিকে ভেঙে টুকরো করে নিন ।
৬। ২ নং ফ্রেম এ ডিমের খোসার টুকরো গুলোকে j নং ছবির মত করে লাগিয়ে নিন । সব টুকরো লাগানো শেষ হয়ে গেলে ২-৩ ঘণ্টা শুকোতে দিন ।
৭। শুকানোর পর এবার ফ্রেম এ আপনার অথবা আপনার প্রিয় মানুষের ছবি লাগিয়ে উপহার দিতে পারেন , নতুবা ঘরে সাজিয়ে ঘরের সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারেন । 

আপনার হস্তশিল্প টি আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাইলে পাঠিয়ে দিন আমাদের Noksha  এর মেসেজ বক্সে । আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে আমাদের পেইজে ।
কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না ...আপনাদের মতামত আমাদের কে উৎসাহ যোগায় ।


কমলার খোসার গোলাপ এর একটি ছোট্ট অবয়ব


আজকের পর্ব কমলার খোসার গোলাপ এর একটি ছোট্ট অবয়ব ।এখানে গ্লাস ব্যাবহার করা হয়েছে , আপনারা ইচ্ছে করলে প্লাস্টিকের বোতল ও ব্যাবহার করতে পারেন।

চকোলেটের ৭টি স্বাস্থ্য উপকারিতা




চকোলেটের ৭টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

১) হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য : ডার্ক চকোলেট হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। 
কোকোর মধ্যে অবস্থিত ফ্ল্যাভেনলস শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড প্রস্তুত করে। 
এই নাইট্রিক অক্সাইড রক্ত বাহক (শিরা, ধমনী) গুলির মধ্যে দিয়ে রক্ত চলাচলকে মসৃণ করে। 
পরিমিত পরিমাণে ডার্ক চকোলেট কমিয়ে দিতে পারে উচ্চ রক্তচাপ। শরীরে কমিয়ে দেয় এলডিএল-এর পরিমাণ। 
ফলে হার্টের অসুখের সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।



২) রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে : ডঃ ফিট্জগেরাল্ড লিখেছেন যে, কোকোর রক্তজমাট বিরোধী ও রক্ত তরলীকরণ 
বৈশিষ্ট্য আছে যা অ্যাসপিরিন এর অনুরূপ পদ্ধতিতে কাজ করে রক্ত প্রবাহ ও প্রচলন বৃদ্ধি করতে সাহায্যে করে


৩) মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে :ডার্ক চকোলেটের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা মস্তিষ্কের মধ্যে রক্ত চলাচল মসৃণ 
করে। মতে মস্তিষ্কের চিন্তন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ নিউরোলজির সাম্প্রতিক গবেষণায় 
প্রকাশিত হট চকোলেট বয়স্ক মানুষদের মস্তিষ্ক সুস্থ রেখে স্মৃতি শক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।


৪) মনমেজাজ ভাল রাখতে সাহায্য : মাঝে মাঝেই কি আপনার মেজাজ পরিবর্তিত হয়। 
চকোলেটের মধ্যে থাকে ফিনাইল ইথাইল অ্যামিন। কেউ প্রেমে পড়লে মস্তিষ্ক ঠিক এই রাসয়ানিক পদার্থ
 ক্ষরণ করে। চকোলেটের মধ্যে যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে তা স্বাচ্ছন্দ্য তৈরি করে। 
অ্যানানডামাইট নামের নিউরোট্রান্সমিটার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফিনাইলইথাইলঅ্যামিন বাড়িয়ে দেয়
 এন্ডোরফিন লেভেল। যা মনকে খুশি করে তোলে।


৫) ডায়াবেটিসের সঙ্গে যুদ্ধ করে শরীরকে প্রস্তুত রাখে: একটি গবেষণা অনু্যায়ী ডার্ক চকলেট শর্করা 
জাতীয় খাদ্য বিপাকে সাহায্য করে। ডার্ক চকোলেটে অবস্থিত ফ্ল্যাভেনলস অক্সিজেন ফ্রি বস্তু গুলিকে নিস্তেজ করে। 
ফলে অকারণ অক্সিডেশন হয়ে কোষ মারা যায় না। 
 
৬) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে:সাধারণ অবস্থায় আমরা মনে করি চকোলেট খেলে ওজন বাড়ে। 
কিন্তু বিএমআই লেভেল নিয়ন্ত্রণে ডার্ক চকোলেটের জুড়ি মেলা ভার। চকোলেট বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়।
 ফলে ক্যালরি ইনটেকে সাম্য বজায় থাকে। চকোলেট খেলে পেট ভরা থাকে। তাই বারবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। 
তাই সব মিলিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৭) স্কিন রক্ষা করে :ডার্ক চকলেট আসলে ত্বকের জন্য অনেক ভাল। ডার্ক চকলেট এ ফ্ল্যাভোনয়েড নামক 
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা সূর্য থেকে নির্গত UV রশ্মির ক্ষতি থেকে ত্বককে কিছুটা সুরক্ষা প্রদান করেন।

তবে এর পরেও এত কিছু ভাল পেতে গেলে চকোলেট খাওয়াতেও কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। 
বাজারে চলতি মিল্ক চকোলেট গুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে, তাই আপনার চকোলেটীয় প্রেম ডার্ক 
চকোলেটের উপর থাকলে সব দিক থেকেই লাভবান হওয়া যাবে।